6 Countries that Changed Their Names: বিশ্বের এই ৬টি দেশ যারা তাদের নাম পরিবর্তন করেছে; তালিকায় রয়েছে ভারতের প্রতিবেশীও

১৯৮০ সালে স্বাধীনতার পর, এই প্রাক্তন ব্রিটিশ উপনিবেশের নাম পরিবর্তন করে জিম্বাবোয়ে রাখা হয়। পূর্বে এই দেশের নাম ছিল রোডেশিয়া। জিম্বাবুয়ে নামটি এসেছে গ্রেট জিম্বাবুয়ে ধ্বংসাবশেষ থেকে, যা দেশটির আফ্রিকান ঐতিহ্য এবং ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতাকে প্রতিফলিত করে।আরও পড়ুন

পূর্বে পারস্য নামে পরিচিত, ১৯৩৫ সালে রেজা শাহ পাহলভির শাসনামলে দেশটির নামকরণ করা হয় ইরান। নাম পরিবর্তনের এই উদ্যোগ ছিল দেশের পরিচয় ফিরিয়ে আনার একটি প্রচেষ্টা। ইরান আর্যদের দেশ হিসেবে পরিচিত। রেজা শাহ তার দেশকে একটি আধুনিক ভাবমূর্তি দিতে চেয়েছিলেন এবং ঔপনিবেশিক ভাবমূর্তি থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছিলেন।আরও পড়ুন

১৯৪৮ সাল পর্যন্ত থাইল্যান্ড সিয়াম নামে পরিচিত ছিল। সিয়ামের নাম পরিবর্তন করে থাইল্যান্ড রাখার কারণ ছিল দেশের পরিচয় এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা। থাইল্যান্ড মানে স্বাধীনতার ভূমি, যা দেখায় যে এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র দেশ যেটি কখনও পশ্চিমা শক্তির দাস ছিল না।আরও পড়ুন

আজকের শ্রীলঙ্কা ১৯৭২ সাল পর্যন্ত সিলন নামে পরিচিত ছিল। এই দেশটি ১৯৭২ সালে একটি প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়। শ্রীলঙ্কা নামের অর্থ রেডিয়েন্ট দ্বীপ, যা দেশের একটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক পরিচয় বহন করে। ব্রিটিশরা এই দেশটির নামকরণ করেছিল সিলন এবং এখানকার মানুষও তাদের ঔপনিবেশিক পরিচয় পরিবর্তন করতে চেয়েছিল।আরও পড়ুন

ভারতের প্রতিবেশী দেশ মায়ানমার ১৯৮৯ সালের আগে বার্মা নামে পরিচিত ছিল। ১৯৮৯ সালে, এখানে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার দেশটির নাম পরিবর্তন করে মায়ানমার রাখে। দেশের নামের এই পরিবর্তন জাতিগত গোষ্ঠীর সাথে যুক্ত। তবে, দেশের নাম পরিবর্তন এখনও আন্তর্জাতিক বিষয়ে বিতর্কিত।আরও পড়ুন

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর, পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত এই ভূখণ্ডের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ রাখা হয়। ভারতের সহায়তায়, বাংলাদেশীরা পশ্চিম পাকিস্তান থেকে তাদের পৃথক পরিচয় অর্জন করে যা মূলত ভাষার উপর ভিত্তি করে। এছাড়াও, তাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়ও এই নাম পরিবর্তনের কারণ ছিল।আরও পড়ুন